Header Ads Widget


 

আপনি একজন নতুন উদ্যোক্তা হিসেবে কিভাবে যাত্রা শুরু করবেন? সফল উদ্যোক্তা হতে হলে যা মানতে হবে।

‘অন্ট্রাপ্রেনার’ (Entrepreneur) তথা ‘উদ্যোক্তা’ নামক শব্দটির সঙ্গে আজকাল কম-বেশি আমরা সবাই পরিচিত। উদ্যোক্তা বলতে এমন এক ব্যক্তিকেই বোঝায়, যিনি অন্যের অধীনে চাকরির পরিবর্তে নিজেই ছোটখাট কোনো একটি ব্যবসা শুরু করেন এবং সেই ব্যবসাকে ঘিরেই আবর্তিত হয় তার কর্মপরিকল্পনা। নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচয় দিতে কার না ভালো লাগে!


সফল উদ্যোক্তা


উদ্যোক্তা হওয়ার বাসনা মনের গভীরে অনেকেই লালন করেন। তবে লালিত স্বপ্নকে পেছনে ঠেলতে নানা অজুহাত নিজের মনেই তৈরি করে মানুষ। টাকা নেই, আমাকে দ্বারা ব্যবসা হবে না, বিশ্বস্ত মানুষ পাব কই, পরিবারে ব্যবসা করেনি কেউ, আমি কি পারব? আমার জিনিস কিনবে কে—এসব সাত পাঁচ ভেবে অনেকেই এক ধাপ এগিয়ে তিন ধাপ পিছিয়ে যান। আসলে উদ্যোক্তা হওয়ার মতো সাহস দেখাতে পারে খুব কম মানুষ। ঝুঁকি থাকবেই, তবে মনকে সেভাবেই গড়তে হবে।

নিজেই নিজের বস হওয়া, সব সিদ্ধান্ত নিজে নেয়া, নিজের টাইম টেবিল মতন, নিজের গোল সেট করা এবং অন্যদেরকে সেই লক্ষ্য অর্জন করতে মোটিভেট করা, নিজের সব প্রফিটের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নিয়ে নেয়া ইত্যাদি কারণে অনেকের কাছেই উদ্যোক্তা হওয়া ক্যারিয়ারের আল্টিমেট গোল।

কবি জন মিল্টন তাঁর প্যারাডাইস লস্ট কাব্যে লিখেছিলেন, “স্বর্গে গোলামি করার চাইতে নরকে রাজত্ব করা অনেক ভালো।”

উদ্যোক্তা হওয়ার যেমন চমৎকার কিছু দিক আছে তেমন এর ঝুঁকিও প্রচুর। একজন নতুন উদ্যোক্তার ঝুঁকি, স্ট্রেস ইত্যাদি কোনভাবেই নরক যন্ত্রণার চাইতে কম নয়। কিন্তু, তারপরও মানুষ উদ্যোক্তা হতে চায়। কারন, এটি আপনাকে রাজা হওয়ার অনুভূতি দিবে। উদ্যোক্তা হিসেবে ম্যারাথন দৌড়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত মনে করলে আর দেরি করবেন না, শুরু করে দিন যত দ্রুত সম্ভব...

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে চাহিদার কিংবা আকর্ষণের একটি কাজ হচ্ছে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। ব্যবসা কিংবা চাকরি যেকোনো জায়গাতেই মানুষ চায় নিজেকে কিছুটা আলাদাভাবে উপস্থাপন করতে। তাই তো বর্তমান সময়ের তরুণ তরুণীদের আকর্ষণের একটি জায়গা হচ্ছে নিজেকে উদ্যোক্তার আসনে দেখা। যদি আপনি উদ্যোক্তা হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার চিন্তা করে থাকেন তবে আপনি এই পোস্টের শেষ পর্যন্ত পড়বেন ।

লক্ষ্য স্থির করা -

জীবনের সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে লক্ষ্য স্থির করা। আপনি যখন কোনো কাজ মন প্রাণ দিয়ে করতে চাইবেন দেখবেন নানা ভাবে নানা সমস্যা মাথাচারা দিয়ে উঠছে। আপনার হয়ে যাওয়া কাজটাও শেষ মূহূর্তে আর করা হয়ে উঠছে না। এই পর্যায়ে বেশিরভাগ নতুন উদ্যোক্তাদের মনে এটাই আসে যে আমাকে দিয়ে আর হবে না। আমি এই কাজটি শেষ করতে পারবো না। এটি আপনার মনোবল ভেঙ্গে দেয় যাতে করে আপনি আর আপনার লক্ষ্য পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেন না। তাই সবার আগে লক্ষ্য স্থির করুন।

প্রফিটেবল স্টার্ট আপ আইডিয়া খুঁজে বের করা -

একজন নতুন উদ্যোক্তার কাজ হয় প্রথমেই একটি প্রফিটেবল স্টার্ট আপ আইডিয়া জেনারেট করা। কোন ব্যবসা প্রফিটেবল হবে? যেখান থেকে মানুষ পণ্য এবং সেবা বেশি গ্রহন করবে অবশ্যই সেই ব্যবসা।

এখন আমরা কিভাবে বুঝবো কোন ধরনের পণ্য বা সেবা মানুষ বেশি গ্রহন করবে? অবশ্যই যা মানুষের সমস্যার সমাধান বেশি দিতে পারবে সেই সব পণ্য বা সেবা।

সুতরাং, আপনি কোন ধরণের ব্যবসায় নামবেন তা আপনাকে ঠিক করতে হবে কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করে আপনি মানুষের কোন প্রবলেমের সল্যুশন দিতে পারছেন তাঁর উপর নির্ভর করে।

কোন সমস্যার আপনি সমাধান করবেন তাঁর জন্য মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রমে আপনার বেশি মনোযোগী হওয়া উচিত। যেমনঃ- উবারের প্রতিষ্ঠাতা ট্রেভিস কালনিক এবং গ্যারেথ ক্যাম্প একদিন ট্যাক্সিক্যাব পাচ্ছিলেন না। এই সমস্যার সমাধানেই তাঁরা উবার সার্ভিস শুরু করলেন।

আইডিয়া জেনারেট করার আরেকটি উপায় হচ্ছে নতুন ইমার্জিং স্টার্ট আপগুলির উপর নজর রাখা। তাঁরা কি কাজ করছে, কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করছে সেই বিষয়গুলিকে কিভাবে আপগ্রেড করা যায় এসব নিয়ে চিন্তা করলেই নতুন আইডিয়া তৈরি করা সম্ভব।

এইক্ষেত্রে ট্রেন্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আপনাকে অবশ্যই মার্কেটের নতুন ট্রেন্ড সম্পর্কে আইডিয়া রাখতে হবে। শুধু আইডিয়া রাখলে চলবে না আগামীতে এই ট্রেন্ডের কি কি ইমপ্রুভমেন্ট হতে পারে সেইসব বিষয় মাথায় রেখে আপনাকে আইডিয়া ডেভেলপ করতে হবে।

অভিজ্ঞ পরামর্শদাতাদের কথা শুনুন -

কিছু শুরু করার আগে আসলে প্রথমেই অভিজ্ঞদের কথা শুনুন। কীভাবে ঝুঁকি নিয়েছেন তারা কীভাবে মোকাবিলা করেছেন সে সব গল্পগুলো মনের মাঝে গেঁথে ফেলুন। মার্ক জাকারবার্গের মতো বিশ্বের সফল ব্যক্তিরাও বলেন, নিজেদের সাফল্যের জন্য পরামর্শদাতাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া অভিজ্ঞতাগুলোকে কৃতিত্ব দেন তারা। পরামর্শদাতারা আপনার ধারণাগুলোই হয়তো বলবে তবে সেই সঙ্গে তাঁরা কোন বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে হবে, ক্ষতিকারক বিষয়গুলো চিহ্নিত করে দেবে। যাদের ভাগ করে নেওয়ার মতো অভিজ্ঞতা আছে তাদের সঙ্গে চাইলে লিঙ্কড ইন বা স্কোরের মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে যোগাযোগ করা যেতে পারে।

বেটার কিংবা স্বল্পমূল্যে কোন সল্যুশন নিয়ে আসা - 

আপনি যে পণ্য বা সেবা নিয়ে আসছেন সেটি একজিস্টিং কোন প্রবলেমের যে সল্যুশন নিয়ে আসছে সেটি কি যেই সিস্টেমটি এখন আছে তাঁর চাইতে বেটার কিনা সেই সম্পর্কে আপনাকে ভাবতে হবে।

যদি বেটার নাও হয় আপনাকে চিন্তা করতে হবে আগের চাইতে স্বল্পমূল্যে সার্ভিস আপনি দিতে পারছেন কিনা? এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করা সম্ভব হলেই আপনার পক্ষে এমন একটি প্রোডাক্ট বাজারে আনা সম্ভব যা আপনাকে প্রফিট জেনারেট করতে সহায়তা করবে। এটি নিশ্চিত করার জন্য আপনাকে মার্কেট রিসার্চে এবং ব্রেনস্টর্মিং-এ বেশি সময় দিতে হবে।

নেটওয়ার্কিং।
মার্কেট রিসার্চ।
ব্রেইনস্টর্মিং।

এই তিনটি বিষয় আপনাকে নতুন সার্ভিস এবং তাঁর সল্যুশন খুঁজে নিতে সহায়তা করবে।

ব্যবসায়ের প্রতিটি অংশ বোঝার চেষ্টা করে দেখুন -

সফল উদ্যোক্তারা একটা কথা খুব বলেন তা হলো যে জিনিসটি নিয়ে ব্যবসায় নামছেন পুরোপুরি সেটি সম্পর্কে জানতে হবে। এটি কীভাবে তৈরি হয়, কী কী কাজে লাগে। অন্যকে দিয়ে তৈরি করে বা অন্যের জ্ঞান নিয়ে সফলতা আসার সম্ভাবনা খুব কম। একক উদ্যোক্তার জন্য অনেক কাজ আছে, তার মানে এই নয় যখন আপনার ব্যবসা বৃদ্ধি পায়, কর্মচারী থাকে, তখন এই দায়িত্ব কতটা কঠিন ছিল তা আপনি ভুলে যাবেন। প্রত্যেকের কাজের জন্য আপনার উপলব্ধি থাকতে হবে। অহংকার এড়িয়ে চলতে হবে। আপনার ব্যবসায়ের প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনার হাত থাকতে হবে। আপনার কর্মীদের কাজের ধরন কী তা দেখার জন্য বিভিন্ন ভূমিকাতে তাদের পাশাপাশি কাজ করতে হবে। যা আপনাকে বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা রাখতে সহায়তা করবে এবং একটি দল হিসাবে সহযোগিতা এবং বন্ধনের সুযোগ তৈরি করবে।

কঠোর পরিশ্রমী -

উদ্যোক্তা হতে হলে কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে। তিল তিল করে গড়ে তোলা বিজনেস এক সময় বিশাল শিল্প সামাজ্য করে সাজাতে সততা আর পরিশ্রমের বিকল্প নেই। এরপর আপনাকে হতে হবে ডায়নামিক এবং চৌকস। কেননা উদ্যোক্তা হতে আপনাকে পিওন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় প্রধানের সঙ্গে পর্যন্ত কথা বলতে হবে। অধিক পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে। কোনো কারণে কাজে সফল না হতে পারলে হাল ছেড়ে দিলে চলবে না। অধিক মনোবল নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

আপনার বিজনেস আইডিয়ার সাথে কাস্টমারের চাহিদা তুলনা করা - 

আপনার কাজ হবে এটা দেখা যে আপনার প্রজেক্টটি বাস্তবতার সাথে কতটুকু খাপ খাচ্ছে। এর জন্য আপনাকে যেটি করতে হবে তা হলো খুব স্বল্প পরিসরে আপনার পণ্য বা সেবা চালু করে দেখতে হবে কাস্টমাররা এটি পছন্দ করছে কিনা।

কাস্টমারদের রি-অ্যাকশন আপনাকে বলে দিবে যে কিভাবে আপনি আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে পারেন।

প্রতিদিন আপনার লক্ষ্য নিয়ে ভাবুন -

উদ্যোক্তা হলে ভালো হতো, একবার এমন ভেবেই বসে থাকলাম—তাহলে পথ কখনই সহজ হবে না। প্রতিদিন নিজের লক্ষ্যটি নিয়ে ভাবতে হবে। কাজের ফাঁকে হোক, গল্পের ছলে হোক সব সময় লক্ষ্যটি নিয়ে ভাবতে হবে। আলোচনা করতে হবে। আপনি উদ্যোক্তা হতে চান কারণ আপনার একটি লক্ষ্য রয়েছে। প্রতিদিন এই লক্ষ্য নিয়ে ইতিবাচক চিন্তা করুন। নিজেই নিজেকে প্রেরণা দিন।

উদ্যোক্তা হওয়ার ইভেন্টগুলোতে যোগ দিন - 

যে অবস্থায় আছেন তার থেকে আরও ভালো হতে চাইলে, উদ্যোক্তা হওয়ার নানা ধরনের কর্মশালায় যোগ দেওয়া উচিত। ট্রেড শো, সম্মেলন, ওয়েবিনারয়ের মতো ইভেন্টগুলোতে নিজের উদ্যোক্তা মনকে স্থির করে। এই জাতীয় ইভেন্টগুলো নেটওয়ার্কিংয়ের জন্য দুর্দান্ত সুযোগ, এবং শিল্প জুড়ে সংযোগ থাকায় সাফল্যের জন্য আপনাকে প্রস্তুত করবে।

নিজেকে সুশৃঙ্খল করুন - 

নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে দেখতে চাইলে জীবন যাপনের ক্ষেত্রে সুশৃঙ্খল হওয়া খুবই জরুরি। তাহলেই আপনার কাজে সুশৃঙ্খলা থাকবে। পেশাগত এবং ব্যক্তিগত উভয় জায়গায় সময় নষ্টের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার ব্যয় করা সময় সীমাবদ্ধ করুন, প্রচুর পরিমাণে ঘুমান, ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খেতে হবে। কাজের অনুশীলন এবং পড়ার সময় নির্ধারণ করতে হবে। উল্লেখযোগ্য হলো মন থেকে বিভ্রান্তি দূর করতে হবে।

নতুন চ্যালেঞ্জ অনুসন্ধান করুন - 

একজন উদ্যোক্তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা হলো সমস্যা সমাধান করার ক্ষমতা। আপনাকে দ্রুত চিন্তা করতে হবে, বিভিন্ন কোণ থেকে পরিস্থিতি বিবেচনা করতে হবে এবং সৃজনশীল সমাধান করতে হবে যা এর আগে অন্য কেউ করেনি। এই ধরনের দক্ষতা বিকাশের জন্য, চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির সন্ধান করতে হবে। সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার জন্য মস্তিষ্ককে খাটাতে হবে। আপনাকে প্রতিক্রিয়া এবং সমালোচনা গ্রহণ করতে শিখতে হবে, অন্যের চিন্তাভাবনা এবং ধারণাটি আন্তরিকভাবে শুনতে হবে। কোন ফলাফল বা সমাধানে ফোকাস করবেন তা আপনাকেই বেছে নিতে হবে।

বিজনেস প্ল্যান তৈরি -

এবার যখনই আপনি আপনার বিজনেস নিয়ে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে গেছেন যে এটি আপনাকে প্রফিট এনে দিবে। এবার আপনার কাজ হবে একটি বিজনেস প্ল্যান তৈরি করা যাঁর দ্বারা আপনি ইনভেস্টমেন্ট এবং রিটার্নের মধ্যে সামঞ্জস্য রাখতে পারেন।

একটি বিজনেস প্ল্যানে আপনার ইনভেস্টমেন্ট, রিটার্ন, রি-ইনভেস্টমেন্ট, কোম্পানি পলিসি এবং এক্সিট এই সমস্ত ব্যাপারগুলো উল্লেখ থাকতে হবে। এভাবেই একটি সামগ্রিক পরিকল্পনা নিয়ে একজন নতুন উদ্যোক্তা বিজনেসে এগিয়ে যাবেন।

মূলধন -

সর্বোপরি উদ্যোগের শুরুতেই নিশ্চিত করতে হবে প্রয়োজনীয় মূলধন। বিশেষ করে প্রথম বছরের সব খরচ এবং বিনিয়োগের পুরো টাকাই থাকা চাই আপনার হাতে। পরের বছরগুলোর জন্য হয়তো তারল্য নির্ধারণ করে আপনি ব্যবসার আয় থেকেই সব খরচ নির্বাহ করতে পারবেন। এছাড়া বাংলাদেশের অনেক সরকারি, বেসরকারি ব্যাংক, এনজিও তৈরি আছে আপনাকে সাহায্যের জন্য। এর মধ্যে অনেক বছর ধরে এসএমই বা ক্ষুদ্র ঋণের মাধমে শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য কিছু বেসরকারি ব্যাংক বিভিন্ন রকম সাহায্য করে আসছে।


এখনকার সময়ে অনেক ইউনিক আইডিয়া নিয়ে নতুন উদ্যোক্তা আসছেন এবং সফলও হচ্ছেন। একজন নতুন উদ্যোক্তা নতুন বিজনেস কিভাবে শুরু করতে পারেন, সফল উদ্যোক্তা হতে হলে যা মানলে সফলতা পেতে সহায়ক হবে সেই সম্পর্কে আমাদের সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

পুরো লেখাটি কেমন লাগলো, তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আপনাদের প্রতিটি মতামতই আমাদের কাছে সত্যিই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

যদি মনে হয় লেখাটি নতুন উদ্যোক্তা হওয়ার উপায়গুলোর সঠিক বিবরন দেওয়ার মাধ্যমে পরবর্তী দিক নির্দেশনা পেতে সাহায্য করবে, তাহলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন।


-:: আমাদের সেবা সমূহ ::-

লাইসেন্স সংক্রান্ত সেবা সমূহ:

 ** ট্রেড লাইসেন্স     *ই-টিন      *ভ্যাট      আইআরসি       ইআরসি    ফায়ার    ইনডেন্টিং       কাস্টমস বন্ড     কলকারখানা     *লিমিটেড কোম্পানি গঠন            *পার্টনারশীপ কোম্পানি গঠন   *এসোসিয়েশন মেম্বারশীপ  সকল লাইসেন্স নবায়ন 

ডকুমেন্টস সংক্রান্ত সেবা সমূহ:

   * প্রজেক্ট প্রোফাইল         * মাষ্টার এলসি ট্রান্সফার       ** ব্যক্তি ট্যাক্স রিটার্ন ফাইলিং      ** কোম্পানি ট্যাক্স রিটার্ন ফাইলিং         * ভ্যাট রিটার্ন ফাইলিং      * কাস্টমস অডিট       ** জয়েন্ট স্টক কোম্পানির রিটার্ন  ফাইলিং ইত্যাদি 

 পাঠকের প্রশ্ন, বিশেষজ্ঞের উত্তর 

 যে কোন আইনি সেবা পেতে আপনার নাম-ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার সহ আপনার সমস্যা বিস্তারিত লিখে আমাদের ই-মেইল করুন ( digitallawfirmlimited@gmail.com ) অথবা নিকটস্থ চেম্বারে সরাসরি চলে আসুন।

 

ডিজিটাল ল' অ্যান্ড কনসালট্যান্সি ফার্ম লিমিটেড 

প্রধান কার্যালয় : উত্তর খামের, কাপাসিয়া, গাজীপুর - ১৭৩০
ই-মেইল : digitallawfirmlimited@gmail.com 

           মোবাইল:  +৮৮০১৯১০১১২৯৮৩, +৮৮০১৯৫৫৩৭৬১৪৯ হেল্পলাইন:: +৮৮০৯৬৯৬১১২৯৮৩ 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ